পৃষ্ঠাসমূহ

Wednesday, December 31, 2014

ইতিবাচক চিন্তা - সাফল্য আপনার কী





আপনি ইতিবাচক চিন্তা সাফল্য অর্জনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ কি এক জানেন যে?

এই কি দিয়ে, এটি সাফল্য, অভ্যন্তরীণ শান্তি, উন্নত সম্পর্ক, ভালো স্বাস্থ্য, সুখ এবং সন্তুষ্টি লাভ করা সহজ. এই কি, সবকিছু আরো মসৃণ প্রবাহ, এবং কম ঘর্ষণ সঙ্গে, যার ফলে জীবনের দৈনন্দিন ব্যাপারে সাহায্য করে. একটি ইতিবাচক মনোভাব জীবন উজ্জ্বল ও সম্ভাবনাময় চেহারা তোলে.

ইতিবাচক চিন্তা সংক্রামক. আপনার চারপাশের মানুষ আপনার মানসিক মুড বাছাই এবং সেই অনুযায়ী প্রভাবিত হয়. সুখ, ভাল স্বাস্থ্য এবং সাফল্য সম্পর্কে চিন্তা, এবং আপনি মানুষ আপনার মত হতে এবং তারা একটি ইতিবাচক মন নির্গত যে কম্পন ভোগ, কারণ আপনি সাহায্য করার ইচ্ছা হবে.

ইতিবাচক চিন্তা ফলন ফলাফল করার জন্য, আপনি জীবন দিকে একটি ইতিবাচক মনোভাব গড়ে আপনি যাই হোক না কেন একটি সফল ফলাফল আশা, কিন্তু আপনার সাফল্য নিশ্চিত করার জন্য প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ করতে হবে.

ফলাফল যে এটি কার্যকর ইতিবাচক চিন্তা মাত্র কয়েক ইতিবাচক শব্দ পুনরায়, বা সব ঠিক হতে যাচ্ছে যে নিজেকে কহন চেয়ে অনেক বেশী. এটা আপনার উদীয়মান মনোভাব হতে হয়েছে. এটি একটি কয়েক মুহূর্তের জন্য ইতিবাচক মনে করি যথেষ্ট না হয়, এবং তারপর লেট ভয় এবং বিশ্বাস অভাব আপনার মন লিখুন. কিছু প্রচেষ্টা এবং ভিতরের কাজ প্রয়োজন.

আপনি একটি বাস্তব ভেতরের পরিবর্তন করতে ইচ্ছুক?
আপনি মনে পরিবর্তন করতে ইচ্ছুক?
আপনি একটি মানসিক যে ইতিবাচক আপনাকে প্রভাবিত করতে পারে ক্ষমতা, আপনার পরিবেশ এবং আপনার চারপাশের মানুষের বিকাশ করতে ইচ্ছুক?
ইতিবাচক চিন্তা জন্য টিপস - সাফল্য আপনার কী:

     চিন্তা করার সময় এবং যখন কথা বলা শুধুমাত্র ইতিবাচক শব্দ ব্যবহার করুন. যেমন, 'আমি করতে পারেন', ইত্যাদি, 'এটা সম্ভব হয়', 'এটা করা সম্ভব', 'আমি সক্ষম' হিসাবে ব্যবহার শব্দ
     আপনার সচেতনতা মধ্যে সুখ, শক্তি এবং সাফল্যের শুধুমাত্র অনুভূতি অনুমতি দিন.
     উপেক্ষা এবং নেতিবাচক চিন্তা উপেক্ষা করা. গঠনমূলক, খুশি চিন্তা সঙ্গে তাদের বদলে, এই ধরনের চিন্তা মনে করতে অস্বীকার করে. একটি নেতিবাচক চিন্তার আপনার মনের মধ্যে তার উপায় খুঁজে বের করে প্রতিটি সময়, অবিলম্বে একটি ইতিবাচক চিন্তার সঙ্গে এটি প্রতিস্থাপন করুন.
     আপনার কথোপকথন, অনুভূতি এবং শক্তি, সুখ এবং সাফল্যের মানসিক ইমেজ প্রসব যে শব্দ ব্যবহার করুন.
     কোন পরিকল্পনা বা কর্ম শুরু করার আগে, আপনার মন তার সফল ফলাফল পরিষ্কারভাবে ঠাহর করা. আপনি ঘনত্ব এবং বিশ্বাসের সঙ্গে ঠাহর করা, আপনি ফলাফল হবে বিস্মিত.
     প্রতিদিন বই দীপক অন্তত এক পৃষ্ঠা পড়ুন.
     আপনি মনে খুশি যে সিনেমা দেখুন.
     আপনি খবর শুনতে সময় ছোট এবং সংবাদপত্র পড়া.
     ইতিবাচক মনে করি যারা সঙ্গে নিজেকে সংযুক্ত করে.
     সর্বদা বসতে এবং আপনার পিঠ সোজা সঙ্গে পায়চারি করা. এটি আপনার আস্থা এবং ভিতরের শক্তি জোরদার হবে.
     , হাঁটুন সাঁতার কাটা বা অন্য কিছু শারীরিক কার্যকলাপ ব্যস্ত. এটি একটি আরো ইতিবাচক মনোভাব বিকশিত করতে সাহায্য করে.

ইতিবাচক চিন্তা করুন এবং আপনি তাদের হতে চান আপনার বর্তমান পরিস্থিতিতে না, এমনকি যদি শুধুমাত্র অনুকূল ফলাফল এবং পরিস্থিতিতে আশা. সময়, আপনার মনোভাব আপনার বাহ্যিক জীবন এবং পরিস্থিতিতে প্রভাবিত করে, এবং সেই অনুযায়ী তাদের পরিবর্তন করতে হবে.

এই পৃষ্ঠায় টিপস, অনুসরণ এবং নিজেকে ইতিবাচক চিন্তা শক্তি বাস্তবতা প্রমাণ করা.

আপনি চান জীবন তৈরি করার জন্য শক্তিশালী কৌশল এবং নির্দেশাবলীর সঙ্গে বই জন্য নীচের লিঙ্কে ক্লিক করুন:
ঠাহর করা এবং অর্জন
পাওয়ার সঙ্গে affirmations শব্দ

আপনি সাফল্য আশা এবং বলে "যখন আমি করতে পারেন", আপনি আস্থা ও আনন্দের সঙ্গে নিজেকে পূরণ করুন.

অন্ধ বিশ্বাস

রাত তখন আনুমানিক তিনটা। পন্ডিত মাহীকে বিষধর সাপ তাড়া করছে এরূপ লোপ হর্ষক স্বপ্ন দেখে ঘুম থেকে আচমকা লাফ দিয়ে উঠে মাথা নিচু করে বিছানায় বসে রইলাম। লা হাউলা ওয়ালা কু'উয়াতা ইল্লা বিল্লাহিল আলিউল আজিম পড়ে ভাবছিলাম আমি এ কি স্বপ্ন দেখলাম ? সাপ মাহীর পিছু নিচ্ছে কেন ? মাহীর কোন বিপদ হলোনাতো ? মাহীর মোবাইল নাম্বার আমার নিকট ছিলনা। ফোন করলাম রনীলের কাছে। রিংটোন সম্পূর্ণ বাজল, রিসিভ নেই। নিশ্চই ঘুমিয়ে আছে। নীরোকে ফোন করলাম তাও একই অবস্থা। নাহ, এত রাতে ফোন করে আর কাউকে বিরক্ত করা উচিৎ হবেনা। অবশ্য সূর্য ভাইকে ফোন করলে সে বিরক্তবোধ করবেনা। তাই শেষ চেষ্টা করে ব্যর্থ হলাম, মোবাইল বন্ধ। ইতোমধ্যে আমার ভয়ের রেশ কিছুটা কাটল। তারপরেও আমার মন মানছিলনা। স্বপ্নটা কারো সাথে শেযার না করে স্বস্তি পাচ্ছিলামনা। পাশে ঘুমিয়ে থাকা স্ত্রীকে জাগিয়ে ঘটনা বলছিলাম। বলা শেষ হতে না হতেই বিরক্তভরা কন্ঠে সে জানালো তুমি বন্ধুমেলার বন্ধুদের নিয়ে বেশি ভাবতো তাই উদ্ভট কী দেখেছ ! গল্পকবিতা মাথা থেকে ঝেরে ঘুমানোর চেষ্টা করো ভাল ঘুম হবে। এই বলে কাঁথা মাথা পর্যন্ত টেনে ঘুমের ভান ধরল। আমিও বালিশে মাথা রাখলাম।

ঘুম কিছুতেই আসছিলনা। বরং স্ত্রীর কথায় ভাবনার মাত্রটা বৃদ্ধি পেল। বন্ধু মেলায় না গেলেকি ছোট গল্প লেখা শিখতে পারতাম ? যদিও গল্প শেখানো যায়না, তবে শেখা যায়। হঠাৎ শুরু হঠাৎ শেষ এবং শেষ হয়েও হবেনা শেষ, রয়ে যাবে কিছু রেশ। হতে পারে তা জীবন থেকে নেয়া নতুবা কল্পকাহিনী,ভূত-প্রেত, বা বিজ্ঞান ভিত্তিক। যাই হোক না কেন বর্ণনা এমন ভাবে হতে হবে যেন বর্ণনা নিয়ে পাঠকের মনে কোন সন্দেহের জন্ম না নেয় তথা বাস্তব আর সত্য মনে হয়। এছাড়া বর্ণনা হতে হবে সাবলীল ও সৃজনশীল। পশ্চিম আকাশের সূর্যের আলো পথিকের গায়ে পড়লে একটি ছায়া এসে পথে পড়ে। সেই পথ দিয়ে চালক গাড়ি চালানোর সময় ছায়া দেখতে পেলেও ছায়ার জন্য উঁচু নিচু বোধ করেনা বিধায় নির্বিগ্নে গাড়ি চালিয়ে যায়। ঠিক ছোট গল্পেও বর্ণনা তদ্রুপ হতে হবে। লিখতে যেয়ে অনেক সময় বিভিন্ন শাখা প্রশাখার জন্ম নেবে, তবে খেয়াল রাখতে হবে এতে পাঠককে যেন হোচট খেতে না হয়। তাছাড়া দেখতেও বেমানান। যেরূপ হাতের পাঁচ আংগুল উচু নিচু হলেও এদের মধ্যে ধারাবাহিকতা ঠিক আছে। কিন্তু হাতের তালুতে আংগুল গজিয়ে উঠলে যেমন বিশ্রি দেখায়, ছোটগল্পের ক্ষেত্রের এরূপ অমসৃণ তথ্য দেয়া ঠিক হবে না। আর মনে রাখতে হবে গল্প অনেকেই লিখে কিন্তু সবার গল্প পাঠকের দৃষ্টি কাড়ে না। যেভাবে একটি গাছে দশটি গোলাপ ফুটে থাকে, আমরা সেখান থেকে দু’একটি যত্ন করে কেহ খোপায়, কেহ হাতে রাখি। বাকিগুলে অযত্নে অবহেলিত হয়ে গাছেই পড়ে থাকে। তেমনি গল্পের বেলায়ও তাই। সেজন্য লেখায় চমক থকতে হবে যেন তা পাঠকের মন অনায়াসে জয় করা যায়। আর একটি গল্প লেখার পূর্বে ন্যূনতম একশ গল্প পড়তে হবে। লেখক সেই হতে পারে যে ভাল পাঠক। এই কথাগুলোও শিখেছি বন্ধু মেলায়। সেই বন্ধু মেলাকে ভুলে থাকতে পারি ? ঘুম আর হলনা।

এসব ভাবতে ভাবতেই ফজরের আযান কানে আসল। ওঠে অযু করে নামাজ আদায় শেষে পাচারী করছিলাম। এরই মধ্যে অফিসের প্রধান গেটে রক্ষিত বাঁশি বেজে উঠল। প্রথম বাঁশি প্রস্তুত হবার, দ্বিতীয় বাঁশি অফিসে প্রবেশ করার, তৃতীয় বাঁশি সময় শেষ। সকাল সাতটায় শেষ বাঁশি বাজে। এই বাঁশির তালে তালে যথাসময়ে উপস্থিত হতে যেভাবে ভীত উদ্বিগ্ন হয়ে যথাসময়ে যথা নিয়মে অফিসের কাজকর্ম করি, তার শত ভাগের এক ভাগও যদি সৃষ্টিকর্তার হুকুম পালন করতাম তাহলে বোধ হয় জাহান্নাম নিয়ে দুশ্চিন্তা মাথায় আসতনা। যাই হোক প্রতিদিনের ন্যায় মোবাইল বাসায় রেখে অফিসে চলে গেলাম।

অফিস থেকে ফিরে দেখি মোবাইলে তিনজনের চল্লিশটি মিস কল। শামসুল আরেফিন, আহমাদ মুকুল ও খোরশেদ আলম কলগুলো করেছিল। গুরুত্ব বিবেচনা করে আহমাদ মুকুল ভাইকে কল বেক করি। ফোন রিসিভ করেই আমাকে ধমকের স্বরে বলেন, কোথায় থাক ? এতবার ফোন করলাম কোন রিসিভ নাই। আমরা মোহাম্মদ মিজানুর রহমান মামুর বাসায় আছি। তিনি আর নেই। মাহী তাকে খুন করে জেল হাজতে। আর আয়শাকেও খুঁজে পাওয়া যাচ্ছে না। খুনটা সম্ভবত ওরা দু’জনেই করেছে। এরূপ সংবাদের পরিপ্রেক্ষিতে আমি কি বলব বুঝে উঠার পূর্বেই মুকুল ভাই বলেন লাশ দাফন সম্পন্ন, শাওন ফোন করেছে এখন রাখি। তুমি চলে এসো। আমি নির্বাক স্তব্ধ হয়ে কিছুক্ষণ দাঁড়িয়ে রইলাম। রাতের স্বপ্ন দিনের আলোর মত পরিষ্কার হলেও বিশ্বাস করতে আমার কষ্ট হচ্ছিল। মাহী আর আয়েশা দু’জন দু’জনকে ভালবাসে। মিজান মামুও তা বাঁকা দৃষ্টিতে দেখতনা। বরং এগিয়ে যেতে উৎসাহই দিত। তাহলে তারা খুন করবে কেন? আর মাহী তো এরূপ ছেলে নয় যে খুন করতে পারে। নম্র ভদ্র শান্ত আর চাল চলনেও অমায়িক নৈতিক চরিত্রের অধিকারী। সবচেয়ে বড় কথা সে একজন লেখক। আর লেখকরা কি মানুষ খুন করতে পারে ? না না, তা কিছুতেই হতে পারেনা। আর মিজান মামুওতো মাহীর চেয়ে বহুগুণে উন্নত চরিত্রের এবং তিনিও একজন লেখক। তারতো কোন শত্রু আছে বলে আমার মনে হয়না। তাহলে খুন করল কে ? ফোন করলাম সুমির কাছে। সুমি বলল ভাইয়া, মিজান মামু খুন হয়েছে, মাহী রক্তাক্ত জামাসহ গ্রেফতার। দু’টাই আমার কাছে বেদনাদায়ক। তবে মাহী এ’কাজটি করতে পারে আমার কেন যেন বিশ্বাস হচ্ছেনা।

সুমির কথা আমার সহমত হওয়ায় বিশ্বাসটা দৃঢ় হল, মাহী খুন করতে পারেনা। দাফন যেহেতু সম্পন্ন, সেখানে গিয়ে লাভ নেই। তাই ছুটে গেলাম জেল খানায়। আমার আগমনের সংবাদে মাহী অপেক্ষাগারে আসে। ওর মায়াবী চেহারা দেখে আমার কলিজা ফেটে যাচ্ছিল। ও দরদভরা কন্ঠে জানালো, বিশ্বাস করেন ভাই আমি খুন করিনি। তাহলে খুন করল কে ? আমিতো শুনছি তোমার গায়ের জামা জুড়ে রক্ত ছিল এবং লাশের পাশ হতেই তোমাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তুমি ছাড়াকি সেখানে আর কেহ ছিল ? মাহী বলল, না, তখন সে কক্ষে আমরা দু’জন ব্যতিত আর কেহ ছিলনা। তবে মামু বলেছিল বিষন্ন সুমন নাকি এসেছিল, আমি যাওয়ার মিনিট পাঁচেক আগে চলে গেছে। বিষন্ন সুমনের আগমনের কারণ জানতে চাইলে মামু বলেন, তার নাকি আয়সাকে খুব ভাল লাগে। এই ভাল লাগা আমার অপছন্দের ছিল। শুনা মাত্রই আমি ক্ষিপ্ত হয়ে যাই। আর আমি ক্ষিপ্ত হলে উত্তেজনা বশত ক্ষাণিক সময়ের জন্য অন্য মনস্ক হয়ে পড়ি এবং ধ্যান ধারণা লোপ পায়। চেতন ফিরে আসলে দেখি মামু লাশ হয়ে পড়ে আছে। আমার সমস্ত গা রক্তে মাখা। তবে খুন আমি করিনি। আর আমার নিকট কোন অস্ত্র ছিলনা। এমনকি গ্রেফতারের সময়ও পুলিশ কোন অসত্র পায়নি।

জানতে চাইলাম, জ্ঞান ফেরার পর তোমার কি মনে হয়েছিল এখানে তৃতীয় কেহ এসেছিল ? মাহী তাৎক্ষণিক উত্তর দিল, হ্যা, এসেছিল। কে এসছিল তাকে চিনতে পারিনি, শুধু ছায়ার মত একজনকে বেরিয়ে যেতে দেখি। এতেও আমি ভীত হই এবং পূণরায় জ্ঞান হারিয়ে ফেলি। জ্ঞান ফিরে আসলে নিজেকে পুলিশের গাড়িতে যাচ্ছি বলে মনে হয়। তারপর এখানে।

খুনের পর থেকে আয়সাকে খুঁজে পাওয়া যাচ্ছেনা। সে বিষয়ে তুমি কিছু জানো কি ? পূর্ব পরিকল্পনা মোতাবেক আমি আর আয়সা ফোনে সিদ্ধাস্ত নিয়েছিলাম রাতে মামুর বাড়ি থাকব। আমি রওয়ানা দেই, আয়সাও ফোন করে জানিয়েছিল সে রওয়ানা দিয়েছে। আমি পৌঁছি । সে পৌঁছার পূর্বেই দূর্ঘটনা ঘটে। তার সাথে আমার দেখা হয়নি। আর এখন কোথায় আছে তাও জানিনা।

মাহীর কথার রেশ ধরে ভাবনায় এলো, আয়সা কি খুন করেছে..! না না, তা কিকরে সম্ভব ! সেতো মেয়ে মানুষ। তবে খুন যে-ই করুক আমি নিশ্চিত মাহী করেনি। স্বাক্ষাতের সময় অতিক্রম করায় চিন্তা করিওনা, আমি ব্যপারটি দেখছি, এই বলে মাহীকে বিদায় জানিয়ে চলে আসছিলাম। মাহী আবারো বিনীত স্বরে বলল, বিশ্বাস করেন ভাই আমি খুন করিনি। আমি সান্ত্বনা দিয়ে বললাম, সে বিশ্বাস আমার আছে আর আদালতে ঠিক এভাবেই বলবে যেভাবে আমাকে বললে, আমি খুন করিনি।

ফেরার পথে গাড়িতে না চড়ে পায়ে হেটে রওয়ানা দিলাম। হাটছি আর ভাবছি। ধরে নিলাম পন্ডিত মাহী খুন করেনি। আমারও তাই বিশ্বাস। কিন্তু বিশ্বাসের নিভূ নিভূ প্রদীপ নিয়ে লড়াই করা মাহীকে নির্দোষ প্রমাণ করার জন্য যথেষ্ট নয়। আর মাহীর অন্য মনস্ক হবার সত্যতাইবা অন্যদের নিকট কতটুকু গ্রহণযোগ্য ! এবিষয়ে কোন ডাক্তারের সাথে আলাপ করলে ভাল হয়। চলে গেলাম ডাক্তার সুরাইয়া হেলেন এর নিকট। তাকে ঘটনা হুবহু বর্ণনা করলাম। সে জানালো, এতে অবিশ্বাসের কিছু নেই। বেশি উত্তেজিত হলে, ভয়ে বা আতংকে এরূপ হতে পারে। তাকে অনুরোধ করে নিয়ে গেলাম মাহীর কাছে।

পর্যবেক্ষণ করে তিনি জানালেন মাহীর মস্তিস্ক প্রায়ই ঘোলাটে হয়। বিশেষ করে সে যখন কোন কারণ বশত উত্তেজিত হয় তখন চেতনা শক্তি হারিয়ে ফেলে। আমার সাথে আলাপ কালেও তেমনটি হয়েছে। জানতে চাইলাম কি রকম ? ডাঃ বললেন, আপনার কথার রেশ ধরে সত্যতা প্রমাণের জন্য আমি তাকে উত্তেজিত করতে বলি, আপনি আর আয়সা অনৈতিক কাজে লিপ্ত ছিলেন। মিজান সাহেব তা দেখে ফেলায় আপনারা দু’জনেই তাকে খুন করেন। আয়সা ছুড়ি নিয়ে পালিয়ে যায়, আপনি লাশ গুম করতে গিয়ে ধরা পড়েন। একথা শুনামাত্রই মাহী অন্য মনস্ক হয়ে অদ্ভুত ভিন্ন স্বরে বলতে থাকে, ওই ছেমড়ি, আমি খুন করেছি তাতে তোর বাপের কি ? তোর বাবারে খুন করেছি ? এই বলে আমার উপর আক্রমণ করার লক্ষ্যে ক্ষিপ্ত হতে যেয়েও তা না করে ধপাস করে বসে কিছুক্ষণ নীরব থাকে। এক সময় মাথা তুলে জানতে চায় আমি তাকে কি প্রশ্ন করেছিলাম ? অর্থাৎ সে কিছুক্ষণ আগে যে আচরণ দেখিয়েছিল তা তার স্বরণে নেই।

ডাঃ সুরাইয়ার বর্ণনা মোতাবেক আমার দ্যোতানার ভাব একেবারেই কেটে যায়। কথাগুলো আদালতে বিচারককে বুঝিয়ে বলার অনুরোধ করলে সে রাজি হয়। মাহীর পক্ষে আইনি লড়াইয়ের জন্য রওশন জাহানকে অনুরোধ করলে সেও রাজি হয়। তবে রওশন সংশয়ে ছিলেন জিততে পারবেন কিনা ! কেননা বাদী পক্ষের উকিল জিয়া (নীরব) ভাই আর তাকে সার্বিক সহযোগিতা করছে মামুন ম আজিজ, ফাতেমা প্রমি ও ইফতেখার। তারপরেও সে লড়তে প্রস্তুত বলে আমাকে জানিয়ে দেয়।

আমার অগ্রগতির খবর বিষন্ন সুমন জানতে পেরে আমাকে ফোন করে মাহীর পক্ষে মামলায় লড়তে নিরুৎসাহিত করে। এতে খুনটি সে করেছে কিনা এমন একটি প্রশ্ন আমার মনে দোলা খেতে থাকে। আমি তাকে বৃদ্ধাংগুলি দেখিয়ে মামলায় লড়ে যাব এবং সফল হব বলে জানালে সে জানায় এতে আমার বিপদে পড়ার আশংকা আছে।

বিষন্ন সুমনের ধমকিতে আমি একটুও বিচলিত হইনি। তবে আমার পক্ষে জনমত বৃদ্ধির লক্ষ্যে, জনগণের সহানুভূতি পাওয়ার জন্য মাহীর আত্মপক্ষ সমর্থনে মিডিয়াতে প্রচারের জন্য তির্থক আহসানকে মিনতি করলে সে তাই প্রচার করে। অপরদিকে কলকাতায় আমার এক লেখক বন্ধু আছে যার নাম ধীমান বসাক, সে একজন মানবাধিকার কর্মী তাকেও বিস্তারিত জানাই। সেও কলকাতা ও আর্ন্তজাতিক পর্যায়ে মাহীর স্বপক্ষে বিবৃতি দিতে থাকে।

একটু সংকোচ বোধ করলেও বাদী পক্ষের উকিল জিয়া ভাইয়ের সাথে সাক্ষাৎ করে তার সহনশীল দৃষ্টি কামনা করি। এত সে কোন পাত্তাই দেয়না। তবে এতটুকু আশ্বাস দেয় যে, সে চায় প্রকৃত অপরাধীর শাস্তি হোক। কোন নিরপরাধের শাস্তি সেও কামনা করেনা। হোক সে বাদী পক্ষ বা আসামী পক্ষ। তার কথায় সম্পূর্ণ সন্তুষ্ট না হলেও নিরাশ হলামনা। অন্ধকার রজনীতে এক পলক জোনাকির আলোর মত আশ্বাস।

মামলার তারিখ নির্ধারণ হলো। তারিখ মোতাবেক আদালতে সবাই হাজির। আমাদের আবেগী কথায় এই প্রমাণ করতে পারছিলামনা, মাহী নির্দোষ। ডাঃ সুরাইয়া স্বাক্ষ্য দেয় মাহী আধা পাগল। আর পাগলের কোন বিচার হতে পারেনা বরং তার সূচীকিৎসা করানো উচিৎ। জিয়া ভাই একথা কিছুতেই মানতে রাজি না। কারণ ডাক্তারের নিকট মাহী যে পাগল সে সংক্রান্ত কোন প্রমাণ নেই। সে মাহীকে জেরা করতে করতে বিভ্রান্তির মধ্যে ফেলে দিচ্ছিল। এক পর্যায়ে জিয়া ভাই মাহীকে বললেন, মাহী আর আয়সার অনৈতিক মেলামেশা দেখে ফেলায় তারা মিজান মামুকে খুন করে। কথাগুলো মাহীর নিকট তিক্ত লাগছিল। সে সাপের ফানা তোলার মত ক্ষিপ্ত হতে থাকে। জিয়া ভাইয়ের কথার তিক্ততা যখন অতি মাত্রায় রূপ নেয়, মাহী উত্তেজিত হয়ে কাঠগড়া থেকে লাফিয়ে নেমে এসে জিয়া ভাইকে এলোপাতাড়ি ভাবে প্রহার করতে থাকে আর অদ্ভুত ভিন্ন স্বরে বলতে থাকে, হ্যা আমি খুন করেছি। তাতে তোর বাপের কি ?

জিয়া ভাইকে যেভাবে প্রহার করছিল আমার তাতে মায়া হয়। যদিও সে আমার ইচ্ছার বিপক্ষে তথাপিও আমি তাকে খুব ভালবাসি। তাই দ্রুত ছুটে যাই তাকে রক্ষা করতে। এতে কিছু উত্তম মাধ্যম আমার গায়েও লাগে। একপর্যায়ে মাহী ধপাস করে বসে পরে। বেশ কিছুক্ষণ চুপচাপ। গোটা পরিবেশ নীরব। মাহীর তখন বোধশক্তি ছিলনা। অল্প কিছুক্ষণপর ধ্যান ফিরে আসলে সে জানতে চায়, আমি নিচে কেন ? আর আমাকে কি যেন বলছিলেন ?

মাহীর এমন আচরণে জিয়া ভাইয়ের বিশ্বান হয় সে সত্যিই পাগল। বিচারকও বুঝতে সক্ষম হয় মাহী মানষিক ভাবে সুস্থ নন। তার চিকিৎসা হওয়া জরুরি। তাই বিচারক মামলা থেকে মাহীকে অব্যাহতি প্রদান করে মানষিক হাসপাতালে পাঠানোর নির্দেশ প্রদান করেন।

আমি এত স্বস্তি বোধ করি। বাঁধভাঙ্গা আনন্দ বইতে থাকে আমার অন্তরে।

হাসপাতালে নেয়ার পূর্বে শেষ বারের মত মাহীর সাথে একান্ত স্বাক্ষাতে যাই। মাহীকে জানাই তোমার ফাঁসি হবেনা, চিকিৎসা হবে। তারপর কৌতুহল বশত জানতে চাই, আচ্ছা মাহী আদালতে কি ঘটেছিল তোমার কি মনে আছে ? মাহী বলল, হ্যা, ডাঃ সুরাইয়া বলছিল আমি পাগল। আর কিছু মনে নেই ? না তো, আর কিছু হয়েছিল নাকি ? ও আমাকে ফিরতি প্রশ্ন করলে আমি না বোধক উত্তর দিয়ে বিদায় নিয়ে চলে আসছিলাম। এমন সময় মাহী আবার জিজ্ঞাসা করল, বিন আরফান ভাই, জিয়া ভাইয়ের কি বেশ লেগেছে ? আপনিও হয়তো কিঞ্চিৎ ব্যথা পেয়েছেন, তাই না ? তার কথায় আমি ভীত ও অবাক হয়ে যাই। জানতে চাই তাহলে তুমি আর আয়সাই খুনটা করেছ ? মাহী উত্তরে বলে, আয়সা খুন করবে কিভাবে ? ঐ আপদকেইতো প্রথমে খেয়ে ম্যানহুলে ফেলে দেই।




বিঃদ্রঃ গল্পকবিতার বন্ধুদের আমার স্মৃতিতে অমর করে রাখার জন্য চরিত্র নির্বাচন করেছি । হাজী মুহাম্মদ মিজানুর রহমান ভাইয়ের দীর্ঘজীবন কামনা করছি । মাহী ও আয়্সার জীবন ফুলের মত সুন্দর হোক ।

ইতিবাচক চিন্তা শক্তি




ইতিবাচক চিন্তা

ইতিবাচক চিন্তা জীবনের উজ্জ্বল দিকে দৃষ্টি নিবদ্ধ করে এবং ইতিবাচক ফলাফল আশা যে একটি মানসিক এবং মানসিক মনোভাব হয়.

একটি ইতিবাচক ব্যক্তি সুখ, স্বাস্থ্য ও সাফল্যের আশা, এবং সে কোনো বাধা এবং অসুবিধা অতিক্রম করতে পারে না.

ইতিবাচক চিন্তা সবাই গ্রহণ করা হয় না. কিছু আজেবাজে কথা হিসেবে বিবেচনা, এবং এটি অনুসরণ যারা উপহাসের পাত্র, কিন্তু একটি সত্য হিসাবে ইতিবাচক চিন্তা গ্রহণ, এবং তার কার্যকারিতা মধ্যে যারা বিশ্বাস স্থাপন করে, একটি ক্রমবর্ধমান সংখ্যা আছে.

এটা সম্পর্কে অনেক বই, বক্তৃতা এবং কোর্স প্রমাণ এই বিষয়, জনপ্রিয়তা অর্জন করে বলে মনে হয়.

আপনার জীবনে তা ব্যবহার করার জন্য, আপনি তার অস্তিত্ব সচেতন হতে হবে শুধু বেশী প্রয়োজন. আপনি সবকিছু আপনি কি ইতিবাচক চিন্তা মনোভাব অবলম্বন করতে হবে.
কিভাবে ইতিবাচক চিন্তা কাজ

এই ক্ষমতা কিভাবে কাজ করে নিম্নলিখিত বিবরণ প্রকাশ করে:

অ্যালান একটি নতুন কাজের জন্য প্রয়োগ করা হয়, কিন্তু তার আত্মসম্মান কম ছিল, সে এটা পাবেন বিশ্বাস করি না, এবং তিনি একটি ব্যর্থতা এবং সাফল্যের মূল্যহীন হিসাবে নিজেকে বলে মনে করা.

তিনি নিজেকে দিকে একটি নেতিবাচক মনোভাব ছিল, এবং সেইজন্য, অন্যান্য আবেদনকারীদের ভাল এবং তার চেয়ে আরো বেশি যোগ্যতাসম্পন্ন ছিল বলে বিশ্বাস.

অ্যালান মন চাকরী ইন্টারভিউ পূর্ববর্তী পুরো সপ্তাহের জন্য, কাজ বিষয়ে নেতিবাচক চিন্তা ও ভয় সঙ্গে দখল করা হয়েছিল. তিনি আসলে, ব্যর্থতা প্রত্যাশিত.

সাক্ষাৎকারের দিন, তিনি দেরী উঠে, এবং তার ভয়াবহ তিনি পরেন পরিকল্পনা শার্ট ময়লা ছিল, এবং অন্য এক ironing প্রয়োজন আবিষ্কৃত. এটা খুব দেরি হয়ে আগে থেকেই ছিল, তিনি একটি বলিত শার্ট পরা এবং ব্রেকফাস্ট খাওয়া ছাড়া গেলেন.

সাক্ষাত্কারে তিনি, কাল নেতিবাচক, ক্ষুধার্ত এবং তার শার্ট সম্পর্কে চিন্তিত ছিলাম. এই সমস্ত, তার মন বিভ্রান্ত এবং এটা কঠিন তাকে সাক্ষাৎকার উপর ফোকাস করার জন্য তৈরি. তার সামগ্রিক আচরণ একটি খারাপ ধারণা তৈরি, এবং এর ফলে, তিনি তার ভয় রূপায়িত এবং কাজ পেতে না.

জিম খুব একই কাজের জন্য প্রয়োগ করা, কিন্তু একটি ভিন্ন ভাবে ব্যাপার তটস্থ. তিনি বলেন, তিনি কাজ পেতে যাচ্ছে যে নিশ্চিত ছিল. ইন্টারভিউ পূর্ববর্তী সপ্তাহ সময় তিনি প্রায়ই একটি ভাল ধারণা তৈরীর এবং কাজ পাওয়ার নিজেকে ভিসুয়ালাইজ্ড.

ইন্টারভিউ আগে সন্ধ্যায়, তিনি পরেন যাচ্ছে কাপড় প্রস্তুত, এবং একটু আগে ঘুমাতে যান. সাক্ষাৎকারের দিন, তিনি স্বাভাবিক আর তার আগে woke আপ, এবং নির্ধারিত সময়ের আগে সাক্ষাত্কার পৌঁছা তারপর ব্রেকফাস্ট খাওয়া, এবং প্রশস্ত সময় ছিল.

জিম একটি ভাল ধারণা তৈরি এবং কাজ পেয়েছিলাম.

আমরা এই দুই গল্প থেকে কি শিখতে পারি? কোন জাদু আছে ব্যবহৃত হয়? না, সবকিছু একটি প্রাকৃতিক ভাবে ঘটেছে.
ইতিবাচক চিন্তা জীবন একটি উপায়

একটি ইতিবাচক মনোভাব সঙ্গে আমরা সুন্দর এবং সুখী অনুভূতি অভিজ্ঞতা. এই চোখ উজ্জ্বলতা, আরো শক্তি, এবং সুখ এনেছে. আমাদের গোটা হচ্ছে ভাল হবে, সুখ এবং সাফল্যের প্রচার করে. এমনকি আমাদের স্বাস্থ্য একটি উপকারী ভাবে প্রভাবিত হয়. আমরা আমাদের ভয়েস আরো শক্তিশালী হয়, লম্বা পদব্রজে ভ্রমণ, এবং আমাদের শরীরের ভাষা আমরা মনে পথ দেখায়.

ইতিবাচক ও নেতিবাচক চিন্তা সংক্রামক.

আমরা প্রভাবিত, এবং এক উপায় বা অন্য, আমরা দেখা মানুষ দ্বারা প্রভাবিত হয়. এই অমনটা এবং শব্দ, চিন্তা এবং অনুভূতি মাধ্যমে একটি অবচেতন স্তরে, এবং শরীরের ভাষার মাধ্যমে ঘটবে.

আমরা প্রায় ইতিবাচক মানুষ হতে হবে, এবং নেতিবাচক বেশী এড়ানো পছন্দ করতে চান যে কোনো আশ্চর্যের কিছু নেই?

মানুষ আমরা ইতিবাচক হয়, আমাদের সাহায্য করার জন্য আরো বিন্যস্ত হয়, এবং তারা অপছন্দ এবং অস্বীকৃতি সম্প্রচার কেউ এড়ানো.

নেতিবাচক চিন্তা, কথা ও মনোভাব, নেতিবাচক এবং অসুখী অনুভূতি, মুড এবং আচরণ তৈরি করুন. মন নেতিবাচক হয়, বিষাক্ত আরো অসুখী এবং অস্বীকৃতি হতে যা রক্ত, মুক্তি দেওয়া হয়. এই ব্যর্থতা, হতাশা এবং হতাশা উপায়.
ইতিবাচক প্রাকটিক্যাল নির্দেশনা চিন্তা

ইতিবাচক দিকে মন চালু করার জন্য, কিছু ভেতরের কাজ মনোভাব থেকে, প্রয়োজন বোধ করা হয় এবং চিন্তা রাতারাতি পরিবর্তন করবেন না.

     , এই বিষয় সম্পর্কে পড়ুন তার সুফল সম্পর্কে চিন্তা, এবং এটি চেষ্টা করুন নিজের জপান. আপনার চিন্তা শক্তি সবসময় আপনার জীবন রুপায়ণ করা হয় যে একটি মহৎ শক্তি. এই রুপায়ণ সাধারণত অবচেতনভাবে সম্পন্ন করা হয়, কিন্তু এটি প্রক্রিয়া সচেতন করা সম্ভব হয়. ধারণা মনে অদ্ভুত, এমনকি যদি এটা ব্যবহার করে দেখুন. আপনি হারান কিছুই আছে, কিন্তু শুধুমাত্র লাভ.
     তারা আপনাকে মনে ভাবে পরিবর্তন করা হয় যে আবিষ্কার, যদি অন্যান্য মানুষ বলে কি Ignore বা আপনি সম্পর্কে চিন্তা.
     শুধুমাত্র অনুকূল এবং উপকারী পরিস্থিতিতে ঠাহর করা আপনার কল্পনা ব্যবহার করুন.
     আপনার ভেতরের সংলাপ ইতিবাচক শব্দ ব্যবহার করুন, অথবা অন্যদের সঙ্গে কথা বলার সময়.
     এই ইতিবাচক চিন্তা করতে সাহায্য করে, একটু বেশি হাসুন.
     একটি নেতিবাচক চিন্তার আপনার মন প্রবেশ করে একবার, আপনি এটা সচেতন হতে হবে, এবং একটি গঠনমূলক এক সঙ্গে এটি প্রতিস্থাপন করার চেষ্টা করতে হবে. নেতিবাচক চিন্তার আয়, একটি ইতিবাচক এক সঙ্গে আবার এটি প্রতিস্থাপন করুন. সেখানে আপনার সামনে দুটি ছবি আছে, এবং আপনি তাদের মধ্যে এ চেহারা চয়ন, এবং অন্যান্য উপেক্ষা করতে, যেমন যদি এটা হয়. অধ্যবসায় শেষ পর্যন্ত আপনার মন ইতিবাচক মনে করি, এবং নেতিবাচক চিন্তা উপেক্ষা করতে শেখানো হবে.
     বেশী ইতিবাচক নেতিবাচক চিন্তা পরিবর্তন যখন আপনি ভেতরের প্রতিরোধের এবং সমস্যার সম্মুখীন ক্ষেত্রে, ছেড়ে দিতে, কিন্তু আপনার মন, উপকারী ভাল এবং সুখী চিন্তা শুধুমাত্র খুঁজছেন রাখা হবে না.
     এটা আপনার পরিস্থিতিতে বর্তমান মুহূর্তে কি কোন ব্যাপার না. , ইতিবাচক চিন্তা করুন শুধুমাত্র অনুকূল ফলাফল এবং পরিস্থিতিতে আশা, এবং পরিস্থিতিতে অনুযায়ী পরিবর্তন হবে. আপনি উদ্যম, তাহলে আপনি আপনার মন মনে করে রূপান্তরিত হবে. এটা পরিবর্তন করা জন্য কিছু সময় নিতে পারে, কিন্তু শেষ পর্যন্ত তারা করবে না.
     অন্য দরকারী কৌশল affirmations এর পুনরাবৃত্তি হয়. এই পদ্ধতিতে সৃজনশীল কল্পনা অনুরূপ, এবং এটি সঙ্গে একসঙ্গে ব্যবহার করা যেতে পারে.

একাগ্রতা, ইচ্ছাশক্তি, আত্মশাসন এবং মনের শান্তি শক্তি সম্পর্কে এই ওয়েবসাইট অন্যান্য নিবন্ধ, একটি ইতিবাচক মন উন্নয়নে অবদান রাখতে, এবং পড়া এবং অনুশীলনকারী জন্য সুপারিশ করা হয়.